15ই আগষ্টের ছবি।। ১৫ই আগষ্টের কবিতা।।১৫ই আগষ্টের বক্তব্য ও ভাষণ

15ই আগষ্টের ছবি।। ১৫ই আগষ্টের কবিতা।।১৫ই আগষ্টের বক্তব্য ও ভাষণ

15ই আগষ্টের ছবি


১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস 15ই আগষ্টের ছবি


এই কালরাত্রিতে শহীদ সকলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস 15ই আগষ্টের ছবি


১৫ ই আগষ্ট,,, জাতীয় শোক দিবস।


আজ বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা সহ যারা শহিদ হয়েছিলেন,,, উনাদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও শোক প্রকাশ করছি,,,।
আল্লাহ্ পাক উনাদের সকলকে জান্নাতবাসী করুণ,,,।আমিন,,,।

15ই আগষ্টের ছবি।। ১৫ই আগষ্টের কবিতা।।১৫ই আগষ্টের কবিতা

15ই আগষ্ট 2023 জাতীয় শোক দিবস


১৫ আগস্ট জাতীয় শোকের দিন। বাংলার আকাশ-বাতাস আর প্রকৃতিও অশ্রুসিক্ত হওয়ার দিন। কেননা পঁচাত্তরের এই দিনে আগস্ট আর শ্রাবণ মিলেমিশে একাকার হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর রক্ত আর আকাশের মর্মছেঁড়া অশ্রুর প্লাবনে।

১৫ই আগষ্ট ছবি আঁকা,বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকা,শোক দিবসের ছবি আঁকা,১৫ই আগষ্টের ছবি আঁকা,১৫ আগস্ট ছবি আঁকা,১৫ আগষ্টের ছবি আঁকা,১৫ই আগস্টের ছবি আঁকা,১৫ আগষ্টের দৃশ্য প্রতিযোগীতার জন্য,১৫ আগষ্টের ড্রয়িং প্রতিযোগীতার জন্য,১৫ই আগষ্ট মাস,১৫ আগষ্ট,বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের ছবি আকা,1971 সালের ছবি,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি আঁকা,১৫ আগস্ট ছবি অঙ্কন,মুক্তিযুদ্ধের ছবি,১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের ছবি অঙ্কন,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছবি আঁকা,বঙ্গবন্ধু ছবি আঁকা

15ই আগষ্ট 2023 জাতীয় শোক দিবস



পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সুবেহ সাদিকের সময় যখন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নিজ বাসভবনে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে বুলেটের বৃষ্টিতে ঘাতকরা ঝাঁঝরা করে দিয়েছিল, তখন যে বৃষ্টি ঝরছিল, তা যেন ছিল প্রকৃতিরই অশ্রুপাত। ভেজা বাতাস কেঁদেছে সমগ্র বাংলায়। ঘাতকদের উদ্যত অস্ত্রের সামনে ভীতসন্ত্রস্ত বাংলাদেশ বিহ্বল হয়ে পড়েছিল শোকে আর অভাবিত ঘটনার আকস্মিকতায়। কাল থেকে কালান্তরে জ্বলবে এ শোকের আগুন। ১৫ আগস্ট শোকার্দ্র বাণী পাঠের দিন, স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী।

১৫ই আগষ্ট যারা নিহত হয়েছিলেন তাদের নাম ও ছবি


সেরনিয়াবাতের বাড়ি (গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত): আবদুর রব সেরনিয়াবাত, আরিফ সেরনিয়াবাত, বেবী সেরনিয়াবাত, শহীদ সেরনিয়াবাত, সুকান্ত আবদুল্লাহ বাবু, নাঈম খান রিন্টু, পোটকা (গৃহভৃত্য), লক্ষীর মা (গৃহভৃত্য)

শেখ মনির বাড়ি (গুলিতে গুরুতর আহত এবং হাসপাতালে মৃত ঘোষিত): শেখ ফজলুল হক মনি, বেগম আরজু মনি (বেগম সামসুন্নেসা)

১৫ই আগষ্ট যারা নিহত হয়েছিলেন তাদের নাম

 ১৫ই আগষ্টের কবিতা


১৫ই আগষ্ট বাঙালী জাতির ইতিহাসের নৃশংসতম একটি দিন। এ দিনে জাতি হারিয়েছে তার জনককে। ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগষ্টে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে একদল বিপথগামী সেনা সদস্যদের বুলেটে নিহত হন বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান,  হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনককে হারানোর বেদনা আজও বাঙালি জাতি বুকে বয়ে বেড়াচ্ছে। শোক দিবস বাঙালি জাতির শোকের দিন।  জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ছাইলিপিতে আয়োজন করা হয়েছে শোক দিবসের কবিতা (Shok Dibosher Kobita) পড়ার আহ্বান ।

২০টি শোকাবহ আগস্ট কবিতা - ২০টি ১৫ই আগষ্টের কবিতা


১৫ই আগস্ট সেই কালো রাত

লেখক বেবী বড়ুয়া

১৫ই আগস্ট গভীর রাত

সকলে ঘুমে বিভোর
চারিদিকে নিঝুম রাতের ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক।

হঠাৎ কিসের যেন শব্দ কানে,

উঠে বসলেন জাতির পিতা শেখ মুজিব,

চশমাটা খুঁজতেই বেগম বল্লেন,
কি হলো তোমার?

চিন্তিত মুজিব,

ভারি কন্ঠে বল্লেন রেণু,

বাহিরে কিসের গন্ডগোল?


চমকে উঠে রেণু বলেন,

না তুমি যেওনা,

আমি দেখছি।

সাথে সাথে হায়েনার দল


ঝাঁপিয়ে পড়লো।

চারিদিকে প্রচন্ড গুলির আওয়াজ

উত্তেজিত কন্ঠে মুজিব বলেন কি হলো,

কিসের আওয়াজ।


উঠে দাঁড়ালেন, বের হবেন

ততক্ষণ হায়নার দলেরা

একে একে সবাইকে,

শেষ করে দিয়ে ছোট্ট রাসেলকে


টেনে হেঁচড়ে নিয়ে এলো।

রাসেলের কাকুতি, মিনতি,

কতো বাঁচার চেষ্ঠা,

নরপশুদের হাত থেকে আর বাঁচতে পারবেনা যেনে।


বল্লো কাকু আমায় একটু পানি দাও

আমি পানি খাবো,

নরপশুরা তাও দিলো না।

জাতির পিতা শেখ মুজিব এলো ঘরের বাইরে


শিঁড়িতে পা রাখতেই চারদিক থেকে

অজশ্র গুলিতে বুকটা করে দিলো

ঝাঁঝরা বাঁচতে দিলোনা বঙ্গমাতাকেও।

এমন বিরল ঘটনা


পৃথিবীর সেরা করেছে ইতিহাস

এই বাংলায় যাদের জন্য

বঙ্গবন্ধু জীবনের অর্ধেকের

বেশি সময় করেছে পার জেলখানায়,


তারা কিনা করল খুন

অবশেষে হায়েনারই বেসে।

বঙ্গবন্ধুর কবিতা,শোক দিবসের কবিতা,১৫ই আগষ্টের কবিতা,বাংলা কবিতা আবৃত্তি,মুজিবের কবিতা,মুজিব কবিতা,বঙ্গবন্ধু কবিতা,জাতির পিতা কবিতা,টুঙ্গিপাড়ার ছেলে কবিতা,১৫ আগস্টের কবিতা,১৫ আগষ্টের কবিতা,১৫ই আগস্টের কবিতা,১৫ই আগষ্ট এর কবিতা,বাংলা কবিতা,১৫ ই আগষ্টের কবিতা,শোকের কবিতা,কবিতা আবৃত্তি,কবিতা ১৫ই আগস্ট,কষ্টের কবিতা,26 শে মার্চের কবিতা,15 আগস্টের কবিতা,১৫ আগস্টের চমৎকার কবিতা,15 ই আগস্ট এর কবিতা,১৫ আগস্ট কবিতা,স্বাধীনতার কবিতা

বঙ্গবন্ধুর ছড়া শোকের কবিতা


শরিফ আহমাদ

বঙ্গবন্ধুর ছড়া লিখতে

ইতিহাসের পাতায় টিকতে

যেই দিয়েছি হাত,

তার কাহিনী অশ্রু ঝরায়

রাতের পরে রাত ।

আমার সাথে রাতের তারা

বন-বনানীর নিঝুম পাড়া

সবাই দিলো যোগ,

বঙ্গবন্ধুর চলে যাওয়ায়

সবার মনে শোক।

শোকের থেকে শক্তি নিয়ে

তার প্রতি প্রেম-ভক্তি নিয়ে

লিখছি ছড়া রোজ,

তার মতো এক মহান নেতা

বিশ্ব করে খোঁজ ।


জাতীয় শোক দিবসের ভাষণ/বক্তব্য


১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস’ উপলক্ষে প্রধান অতিথির একটি মঞ্চ ভাষণ তৈরি কর।
আসসালামু আলাইকুম
আমি সবার আগে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এ অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের প্রতি- যাঁরা আমাকে এখানে প্রধান অতিথি হবার দুর্লভ সুযোগ করে দিয়েছেন।

আজকে আমরা এ মহতী অনুষ্ঠানে দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে সমবেত হয়েছি জাতীয় শোক দিবস পালন করার জন্য। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে এক দল বিপথগামী সেনা সদস্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর পরিবার ও আত্মীয়-পরিজনসহ নির্মমভাবে হত্যা করে মানব ইতিহাসের জঘন্যতম অপরাধ ঘটিয়েছিল। সেই নির্মম হত্যাকাণ্ডের দিনটিকেই জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং এই দিবসটি বাঙালী জাতি তাদের প্রাণপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধায় অভিভূত হয়, শোকাভিভূত হৃদয়ে শ্রদ্ধার অশ্রু নিবেদন করে।+

১৫ ই আগস্ট এর বক্তব্য  ১৫ ই আগস্ট এর ভাষণ


সুধীবৃন্দ,
বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ড বাঙালি জাতীর জন্য এক চরম কলঙ্কজনক অধ্যায়। আপনারা জানেন, শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে পশ্চিমা হানাদারদের বিরুদ্বে জীবনপণ সংগ্রাম করে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের সগৌরব উত্তরণ ঘটিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রমের যে আহব্বান জানানো হয়েছিল তাতে সাড়া দিয়ে বাঙালি স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বীর জাতি হিসেবে বাঙালি বিশ্বের বুকে অনন্য ইতিহাসের সৃষ্টি করেছে।

১৫ আগস্ট উপলক্ষে বক্তৃতা। জাতীয় শোক দিবসের ভাষণ

এর জন্য ত্রিশ লক্ষ বাঙালিকে আত্মহুতি দিতে হয়েছে। এই সংগ্রাম ও স্বাধীনতার পিছনে বঙ্গবন্ধুর সীমাহীন প্রেরণা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। অথচ ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস! ক্ষমতা গ্রহণের কিছুদিন পড়েই কয়েকজন বিপথগামী সেনা সদস্যের উচ্চাকাঙ্খার জন্য তাঁকে সপরিবারে প্রাণ দিতে হলো। শোকসাগরে ভাসল সারা দেশবাসী। এতে সারা বিশ্ববাসী স্তম্ভিত হলো। স্বাধীন দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলার যে উদ্যোগ তিনি গ্রহণ করেছিলেন তা এভাবেই মর্মান্তিক পরিণতি লাভ করে।
সুধীবৃন্দ,
আজকে শোক দিবস পালনের অর্থ বঙ্গবন্ধুর জন্য বেদনার অশ্রুপাত নয়। তিনি সোনার বাংলা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা সফল করে তুলতে পারলে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো সার্থক হবে। দীর্ঘ দিন পড়ে হলেও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এবার জাতির শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে জাতিকে সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নেয়ার সাধনায় আত্মনিয়োগ করতে হবে।

বাঙালি জাতির স্বাধীনতা যেমন পরম গৌরবের, তেমনি স্বাধীনতার মর্যাদা বৃদ্বির জন্য আত্মত্যাগের সাধনাও পরম আকাঙ্কিত। শিক্ষার অভাব ও দারিদ্র্য জন-জীবনকে বিপর্যস্ত করেছিল। স্বাধীন দেশে সাম্প্রতিককালে শিক্ষায় যেমন অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, তেমনি খাদ্যেৎপাদনেও স্বয়ংম্পূর্ণতা এসেছে। স্বাধীন দেশের মর্যদা সমুন্নত করে তোলার জন্য বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য জীবন বিসর্জন দিয়েছেন। তাঁর মহান আদর্শকে প্রতিটি বাঙালরি জীবন প্রতিফলিত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নিবেদিত হয়ে দেশ ও জাতির কল্যাণে যদি সর্বশক্তি নিয়ে আত্মনিয়োগ করা যায় তাহলেই জাতির জনকের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো সার্থক হবে।

সুধীবৃন্দ,
জাতীয় শোক দিবসকে শোক প্রকাশের দিন বলে বিবেচনা না করে অঙ্গীকারের দিন বলে বিবেচনা করতে হবে। সে অঙ্গীকার হবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার। আসুন আমরা সেই মহৎ উদ্দেশ্যে নিজেদের নিবেদিত করি।

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। খোদা হাফেজ।

শোক দিবসের বক্তব্য,১৫ আগস্টের বক্তব্য,শোকাবহ আগস্টের বক্তব্য,শোক দিবসের ভাষণ,১৫ই আগস্ট কিভাবে বক্তব্য দিব,১৫ই আগস্ট শোক দিবসের ভাষণ,জাতীয় শোক দিবসের নমুনা ভাষণ,১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের ভাষণ,১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের নমুনা ভাষণ,শোক দিবসের নমুনা ভাষণ,১৫ই আগস্টের ভাষণ,১৫ই আগস্ট,১৫ই আগস্ট শোক দিবসের বক্তব্য,১৫ আগস্ট শোক দিবসে কিভাবে বক্তব্য দিবেন,১৫ আগস্ট শোক দিবসের বক্তব্য,১৫ই আগস্টের বক্তব্য,শিক্ষকের বক্তব্য ১৫ই আগস্টের,জাতীয় শোক দিবসের বক্তব্য

Post a Comment

Post a Comment (0)

Previous Post Next Post